মাসি-পিসি: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

প্রকৃত নাম : প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
সাহিত্যিক নাম : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
জন্ম ও পরিচয় : তিনি ১৯০৮ সালের ১৯শে মে ভারতের বিহার রাজ্যের সাঁওতাল পরগনা জেলার দুমকা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সরকারের সেটেলমেন্ট বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার ছিলেন। তাঁর মাতার নাম নীরদাসুন্দরী দেবী। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বাবা-মার পঞ্চম সন্তান। তাঁরা ছিলেন চৌদ্দ ভাইবোন।
সংসারজীবন : বিবাহ: ১৯৩৮ সাল। স্ত্রীর নাম- কমলা দেবী।
শিক্ষাজীবন : ১৯২৬ সালে মেদিনীপুর জেলা স্কুল থেকে অঙ্কে লেটারসহ প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক, ১৯২৮ সালে বাঁকুড়া ওয়েসলিম মিশন কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে আই.এস.সি পাস করেন। অতঃপর অঙ্কে অনার্স নিয়ে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজে বিএসসি ক্লাসে ভর্তি হন। কিন্তু তিনি পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি।
প্রথম গল্প : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম গল্প ‘অতসীমামী’ , যা তিনি কলেজের সহপাঠীদের সঙ্গে তর্কে বাজি রেখে রচনা করেন।

উপন্যাস : ‘জননী’ (১৯৩৫), ‘দিবারাত্রির কাব্য’ (১৯৩৫), ‘পদ্মানদীর মাঝি’ (১৯৩৬), ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’ (১৯৩৬), ‘জীবনের জটিলতা’ (১৯৩৬), ‘শহরতলী’ (১৯৪০), ‘অহিংসা’ (১৯৪১), ‘চতুষ্কোণ’ (১৯৪৮), ‘প্রতিবিম্ব’ (১৯৪৩), ‘দর্পন’ (১৯৪৫), ‘শহরবাসের ইতিকথা’ (১৯৪৬), ‘চিহ্ন’ (১৯৪৭), ‘জীয়ন্ত’ (১৯৫০), ‘স্বাধীনতার স্বাদ’ (১৯৫১), ‘পাশাপাশি’ (১৯৫২), ‘সার্বজনিন’ (১৯৫২), ‘নাগপাশ’ (১৯৫৩), ‘ফেরিওয়ালা’ (১৯৫৩), ‘আরোগ্য’ (১৯৫৩), ‘চালচলন’ (১৯৫৩), ‘হরফ’ (১৯৫৪), ‘হলুদ নদী সবুজ বন’ (১৯৫৬), ‘মাশুল’ (১৯৫৬), প্রভৃতি ।
সর্বশেষ উপন্যাস- মাশুল (১৯৫৬)।

গল্পগ্রন্থ : ‘অতসী মামী’ (১৯৩৫), ‘প্রাগৈতিহাসিক’ (১৯৩৭), ‘মিহি ও মোটা কাহিনি’ (১৯৩৮), ‘সরীসৃপ’ (১৯৩৯), ‘সমুদ্রের স্বাদ’ (১৯৪৩), ‘ ভেজাল’ (১৯৪৪), ‘হলুদ পোড়া’ (১৯৪৫), ‘আজ কাল পরশুর গল্প’ (১৯৪৬), ‘মাটির মাশুলা’ (১৯৪৮), ‘ছোট বকুলপুরের যাত্রী’ (১৯৪৯), ‘শ্রেষ্ঠ গল্প’ (১৯৫০), ‘পরিস্থিতি’ (১৯৪৬), ‘খতিয়ান’ (১৯৪৭), , ‘লাজুকলতা’ (১৯৫৩)।
নাটক : ‘ভিটে-মাটি’ (১৯৪৬)।

প্রবন্ধ গ্রন্থ : ‘লেখকের কথা’ (১৯৫৭)।
কাব্যগ্রন্থ : ‘মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতা’ (১৯৭০)।
বিশেষ কৃতিত্ব : তিনি বাংলার কথাসাহিত্যে ফ্রয়েডীয় মনঃসমীক্ষণ তত্ত্ব ও মার্কসীয় দর্শন ব্যবহারের অগ্রদূত।
জীবনাবসান : তিনি ১৯৫৬ সালের ৩ ডিসেম্বর কলকাতায় পরলোকগমন করেন।

অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ পরিচিতি:
জননী- নারীর জননী জীবনের নানা স্তর এবং সন্তানের সঙ্গে জননীর সম্পর্কের সূক্ষ্ম মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ মূলক উপন্যাস।
পদ্মানদীর মাঝি- এটি একটি আঞ্চলিক উপন্যাস। উপন্যাসের মূল উপজীব্য বিষয় জেলে অধ্যুষিত গ্রামীণ জীবনযাত্রা। উপন্যাসটি ১৯৩৬ সালে ‘পূর্বাশা’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এটি বহু ভাষায় অনূদিত হয়েছে। উপন্যাসটির ইংরেজি অনুবাদ ১৯৪৮ সালে “Boatman of the padma” প্রকাশিত হয়। এ উপন্যাস অবলম্বনে গৌতম ঘোষ চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। এ উপন্যাসের উল্লেখযোগ্য চরিত্র- কুবের (প্রধান চরিত্র), কপিলা, মালা, ধনঞ্জয়, গণেশ, শীতলবাবু, হোসেন মিঞা
পুতুল নাচের ইতিকথা- উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র কুসুম ও শশী। উপন্যাসটিতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলের বাঙালি শিক্ষিত মধ্যবিত্তের অন্তর্গত টানাপোড়েন ও অস্তিত্ব সংকট নায়ক শশী ডাক্তার চরিত্রের মধ্যদিয়ে প্রকাশিত । উপন্যাসটিতে পুতুল বলতে ওই মানুষগুলোকেই বোঝানো হয়েছে, যারা চারিত্রিক দৃঢ়তা নিয়ে দাঁড়াতে পারে না; পুতুলের মতো অন্যের অল্প ধাক্কাতেই কেউ চালিত হয়। ঊপন্যাসটি গুজরাটি,তেলেগু,ইংরেজি,হিন্দি,কানাড়ী,চেক,সুইডিশ ভাষায় অনূদিত হয়। উপন্যাসটি চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয় ১৯৪৯ সালে। অসিত বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত “পুতুলনাচের ইতিকথা” মুক্তি পায় ১৯৪৯ সালের ২৮ জুলাই কলকাতার তিনটি প্রেক্ষাগৃহে। শশী ও কুসুমের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন কালী বন্দ্যোপাধ্যায় ও নীলিমা দাস।
প্রাগৈতিহাসিক: মানিকের দ্বিতীয় গল্পগ্রন্থ ‘প্রাগৈতিহাসিক’। মাসিক ‘পূর্বাশা’ পত্রিকার গল্পটি প্রকাশিত হয়। গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র ভিখু ও পাচি। মানুষের জীবনের মৌল রূপটি যতই আদিম হোক, কি তার আসল রূপ এই ভাবনা থেকেই রচিত হয় ‘প্রাগৈতিহাসিক গল্পে’। পোশাক পড়া মেকি সভ্যতার আড়ালে যে আদিম স্বভাব আছে, তাকে বিবৃতি ও দ্রষ্টতা দিয়ে ব্যাখ্যা করার প্রয়াস আছে, মানিক এই সত্যতা চিত্রিত করতে চেয়েছিলেন।

এক নজরে মাসি- পিসি
০১. আহ্লাদি: যাকে কেন্দ্র করে গল্পের ঘটনা আবর্তিত হয়েছে
০২. মাসি: আহ্লাদির মাসি
০৩. পিসি: আহ্লাদির পিসি
০৪. জগু: আহ্লাদির স্বামী
০৫. কানাই: চৌকিদার
০৬. বৈদ্য ওসমান: গাঁয়ের গুন্ডা
০৭. কৈলাস: আহ্লাদির গ্রামের ছেলে। যে আহ্লাদিকে স্বামীর ঘরে ফেরত পাঠাতে মাসি-পিসি কে পরামর্শ দিয়েছিল।
০৮. রহমান: কথকের মাথায় খড় চাপাচ্ছিল। তার মেয়ে স্বামীর নির্যাতনে শ্বশুরবাড়িতে মারা যায়।
০৯. গোকুল: জগুর জমি হস্তগতকারী এবং জগুর স্ত্রী আহ্লাদির প্রতি যার কুনজর।
১০. প্রথম লাইন-শেষ বেলায় খালে এখন পুরো ভাটা।
১১. শেষ লাইন- যুদ্ধের আয়োজন করে তৈরি থাকে মাসি-পিসি।
১২. মাসি-পিসি সালতি কেমন? -সরু লম্বা

১৩. অনেকটা পথ যেতে হবে কৈলাশ, কার উক্তি? – মাসি
১৪. বেলা বেশি নেই কৈলেশ, কার উক্তি? – পিসি
১৫. পেটে শুকিয়ে লাথি ঝাটা খেতে? কার উক্তি? – মাসি
১৬. আহ্লাদি একটা শব্দ করে। শব্দটি কেমন? – অস্ফুট আর্তনাদের মতো
১৭. মাসি-পিসির কেমন পুঁজি হয়েছিল? – রূপোর টাকা আধুলি সিকি।
১৮. পলে যদি তো খেয়ে না পেলে যদি তো না-খেয়েই।
১৯. তবে হিংসা দ্বেষ রেষারেষিও ছিল যথেষ্ট, কোন্দলও বেঁধে যেত কারণে অকারণে।
২০. কানাই মাসি-পিসিকে নিতে আসে কোন দিন? -দ্বাদশীর দিন
২১. কাঁঠাল গাছের অবস্থান কোথায়? – পথের পাশে ডোবার ধারে।
২২. কাঁঠাল গাছের ছায়ায় কতজন ঘুপটি মেরে আছে? – তিন/চার জন
২৩. কার মাথায় পাতার ফাঁকে জ্যোৎস্না আছে?- বৈদ্য ওসমানের
২৪. মোরা নয় মরব, কার উক্তি? – পিসির
২৫. সজাগ রইতে হবে রাতটা, কার উক্তি? – মাসি
২৬. ‘কাঁথা কম্বলটা চুবিয়ে রাখি জলে, কী জানি কী হয়’ কে বলে? – পিসি
২৭. পদ্মানদীর মাঝি নিয়ে কে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন? -গৌতম ঘোষ

পুতুল নাচের ইতিকথা নিয়ে কে চলচ্চিত্র নির্মান করেন? -অসিত বন্দ্যোপাধ্যায়
ভিখু ও পাচি কোন গল্পের পাত্র-পাত্রী? – প্রাগৈতিহাসিক
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পিতা কি ছিলেন? – সাব ডেপুটি কালেক্টর।
হোসেন মিয়া কোন উপন্যাসের চরিত্র? -পদ্মানদীর মাঝি।
মানিক কোন পত্রিকার সহ-সম্পাদক ছিলেন? – বঙ্গশ্রী
‘অহিংসা’ কি ধরনের রচনা? – উপন্যাস ।
কানাইয়ের সাথে গোকুলের কতজন পেয়াদা এসেছে? – তিনজন।
বাবুর সাথে কে বসে আছেন? – দারোগাবাবু।
কাটারি কে নিয়ে আসে? -পিসি ।

‘সজাগ রইতে হবে রাতটা’-উক্তিটি কার? -মাসির
মাসি-পিসির কোথা থেকে জল এনে রাখে? -ঘড়ায় আর হাঁড়ি বালতিতে।
৩৯. যুদ্ধের আয়োজন করে তৈরি হয়ে থাকে কারা? -মাসি-পিসি।
‘মেয়ে’ শব্দের আঞ্চলিক উচ্চারণ কী? -মেয়া।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পরিস্থিতি’ কোন জাতীয় রচনা? -গল্পগ্রন্থ।
আহ্লাদি বয়সে কেমন?- তরুণী
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম কত খ্রিস্টাব্দে? – ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে।
সালতি থেকে কী তোলা হচ্ছে পাড়ে?- খড়।
পাশাপাশি জোড়া লাগানো রয়েছে কয়টি সালতি?-দুটো বড় সালতি
সালতি থেকে মাথায় খড় তুলে দিচ্ছে কতজন? -দুজন।
কৈলাশের সাথে জগুর দেখা হয়েছিল কবে? -কাল।
বারো মাস শুঁড়িখানায় পড়ে থাকে কে? – জগু ।
‘জগু মামলা করবে’ এ কথা চাপিয়ে যায় কে? -কৈলাশ।

কার মেয়েটি শ্বশুরবাড়িতে মারা গেছে অল্পদিন আগে? -বুড়ো রহমানের।
শকুনেরা উড়ে এসে বসছে কোথায়? -পাতাশূন্য শুকনো গাছটায়।
তরিতরকারির দাম চড়া কোথায়? -শহরের বাজারে।
মাসি-পিসিকে পাগল করে তুলেছে কে? -গোকুল।
মাসি-পিসি কিসের উপবাস করেছিল? – শুক্লপক্ষের একাদশী।
মাসি-পিসি সর্বপ্রথম কার নাম ধরে ডাক দেয়? -ও বাবা ঠাকুর।
কৈলাস বয়সের দিক দিয়ে কেমন?-মধ্যবয়সী।
বাইরে থেকে কার হাঁক আসে? – কানাই চৌকিদার ।
জগু আহ্লাদিকে নিতে চায়- সম্পত্তির লোভে।
মাথায় তুলে রাখা মানে খুব আদর যত করা।
ভাওতা মানে চালবাজি ।
আহ্লাদি কয় মাসের গর্ভবতী – ৪মাসের।
গল্পে কলেরা রোগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
ডরাস্নি, ডর কিসের? কার উক্তি? – পিসি।

একজনের বয়স হয়েছে, আধপাকা চুল, রোগাশরীর-কার সম্পর্কে বলা হয়েছে?- বুড়ো রহমান ।
মাঝবয়সী, বেঁটে, জোয়ান, মাথায় ঠাসা কদমছাঁটা রুক্ষচুল কার সম্পর্কে বলা হয়েছে? – কৈলাস ।
ময়লা মোটা থানের আঁচল দুজনেরই কোমরে বাঁধা-কাদের? -মাসি-পিসির ।
গায়ে জামা আছে, নকশা পাড়ের সস্তা সাদা শাড়ি। অথবা, আঁটসাঁট থমথমে গড়ন, গোলগাল মুখ কার? -আহ্লাদির ।
মাঝখানে খুটিসুটি হয়ে বসে আছে অল্পবয়সী একটি বৌ। কোন গল্পের লাইন? – মাসি-পিসি ।
চায়ের দোকান না কিসের দোকান তা বুঝিছি কৈলেশ, কার উক্তি? -মাসি ।
হাতে দুটো পয়সা এলে তোমারও স্বভাব বিগড়ে যায় কৈলেশ, কার উক্তি?- পিসি ।
ডাল ছেড়ে উড়তে আর নতুন ডালে গিয়ে বসতে কী তার পাখা ঝাপটানি! কোন গল্পের -মাসি-পিসি ।
গলা কেটে রক্ত দিয়ে সে ধার শোধ করা যদি বা সম্ভব, অন্ন দেওয়ার ক্ষমতা কোথায় পাবে।
সে কী রাগ, সে কী তেজ, সে কী গোঁ! কার সম্পর্কে বলা হয়েছে-মাসি-পিসি কত দায়িত্ব তাদের, কত কাজ, কত ভাবনা জগুর সম্পত্তি কি পরিমাণ আছে? – সিকিমতো ।
শরীর নয়, মনটা তার কেমন করছে। নিজেকে তার ছ্যাঁচড়া, নোংরা, নর্দমার মতো লাগে। কার উক্তি? – আহ্লাদির দুজনে মিলে কাজ করে যেন একজনে করছে।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কখন কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ লাভ করেন? – ১৯৪৪ সালে
মানিক প্রগতি লেখক সংঘের কী ছিলেন?- নির্বাচিত যুগ্ম সম্পাদক (১৯৪৬)

গুরুত্বর্পূণ শব্দার্থ:
সালতি – শালকাঠ নির্মিত বা তালকাঠের সরু ডোঙা বা নৌকা।
সোমত্ত – সমর্থ (সংসারধর্ম পালনে), যৌবনপ্রাপ্ত।
খুনসুটি – হাসি তামাশাযুক্ত বিবাদ-বিসম্বাদ বা ঝগড়া।
বেমক্কা – স্থান-বহির্ভূত। অসমাপ্ত।
পেটে শুকিয়ে লাথি ঝাঁটা – পর্যাপ্ত খাবার না-জুগিয়ে কষ্ট দেওয়ার পাশাপাশি লাথি ঝাঁটার মাধ্যমে শারীরিকভাবে নির্যাতন করা।
কলকেপোড়া ছ্যাঁকা – তামাক সেবনে ব্যবহৃত হুঁকার উপরে কলকেতে থাকে যে আগুন তা দিয়ে দগ্ধ করা।
পাঁশুটে – ছাইবর্ণবিশিষ্ট, পাংশুবর্ণ, পান্ডুর, ফ্যাকাশে।
ব্যঞ্জন – রান্না করা তরকারি।
বাজারের তোলা – বাজারে বিক্রেতাদের কাছ থেকে আদায় করা খাজনা।
রসুই চালা – যে চালার নিচে রান্না করা হয়। রান্নাঘর।
কাটারি – কাটবার অস্ত্র।
এর্কি – ‘ইয়ার্কি’ শব্দের আঞ্চলিক উচ্চারণ হাস্য- পরিহাস বা রসিকতা।

 

নিজের সুবিধামত পড়ার জন্য টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখুন

1 thought on “মাসি-পিসি: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

two × 4 =