দিলওয়ার গুরুত্বর্পূণ সম্পর্কিত তথ্য:
পিতাঃ সৈয়দ আহমদ উল্লাহ
জন্মঃ ১৯২২ সালের ১৫ আগস্ট চট্টগ্রামে।
মৃত্যুঃ ১৯৭১ সালের ১০ অক্টোবর প্যারিসে
প্রথম গল্পঃ নয়নচারা (১৯৪৬)
প্রথম উপন্যাসঃ লালসালু (১৯৪৮)
স্ত্রীঃ ফরাসি রমনী অ্যান মারি
উৎসঃ গল্পটি ‘দুইতীর ও অন্যান্য গল্প’ নামক গল্পগ্রন্থের অন্তর্গত। প্রকাশিত হয় – ১৯৬৫ সালে।
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর গ্রন্থাবলি:
উপন্যাসঃ লালসালু, চাঁদের অমাবস্যা, কাঁদো নদী কাঁদো
গল্পঃ নয়ন চারা, দুই তীর ও অন্যান্য গল্প
নাটকঃ সুড়ঙ্গ, বহিপীর, তরঙ্গ ভঙ্গ
ইংরেজি উপন্যাসঃ ট্রি উইদাউট রুট (লালসালুর ইংরেজি অনুবাদ)।
লালসালু নয়িে গুরুত্বর্পূণ তথ্য:
মজিদের প্রথম স্ত্রীর নাম -রহিমা।
দ্বিতীয় স্ত্রীর নাম -জমিলা।
মহব্বতনগরের প্রাচীন কবরকে মজিদ অভিহিত করে- মোদাচ্ছের পীরের কবর বলে।
মজিদ প্রতিষ্ঠিত হয় -মানুষের অন্ধবিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে।
মজিদ মহব্বতনগরে এসেছিল- গারো পাহাড় থেকে।
রুঠা জমি মানে অনুর্বর ও নিষ্ফলা জমি।
লাল সালু উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়- ধর্ম ব্যবসা
মহব্বত নগরের মক্তবের প্রতিষ্ঠাতা- খালেক বেপারী।
খালেক বেপারী হচ্ছেন মহব্বত নগরের – জোতদার।
আক্কাস মিয়া পড়াশুনা করেছে -করিমগঞ্জ স্কুলে।
মজিদের দৃষ্টিতে গারো পাহাড়ের লোকজন হচ্ছে -অশিক্ষিত ও বর্বর।
খালে বেপারীর প্রথম স্ত্রীর নাম -আমেনা বিব্ ি
খালেক বেপারীর দ্বিতীয় স্ত্রীর নাম -তানু বিবি।
মহব্বত নগরের কৃষকরা জমিকে দাবার ছকের মত ভাগ করে।
নতুন পীরের আগমন ঘটেছে -আওয়াল পুরে।
আওয়ালপুরের পীরের প্রধান মুরিদ -মতলুব খাঁ।
হাসুনির মায়ের পেশা -ধান ভানা।
মানুষের রসনা বিষাক্ত সাপের রসনার চেয়ে ভয়ানক।
রহিমা ভালবাসে -ফসলের প্রাচুর্য।
মাজারের গাত্রাবরণ দু-তিনদিন অন্তর বদলানো হয়।
মজিদের কাম বাসনাকে সাপের বিষের সাথে তুলনা করা হয়েছে।
আওয়ালপুরের পীরকে মজিদ শয়তান আখ্যা দিয়েছে
উপন্যাসে উল্লেখিত হাসপাতাল -করিমগঞ্জে অবস্থিত।
আমেনা বিবি তালাকপ্রাপ্ত হয় -ত্রিশ বছর সংসার করার পর।
রহিমা মজিদের ঘরের খঁটি।
মাজারের অনাবৃত কোনটা মৃত মানুষের চোখের মত দেখাচ্ছিল।
মজিদের মতে জামিলার দিলে খোদার ডর নেই।
মজিদ নিজেকে মাজারের খাদেম বলে পরিচয় দেয়।
বেওয়া মানে সন্তানহীনা বিধবা।
আক্কাস মিঞার পিতার নাম মোদাব্বের মিঞা
রহিমার দেহভরা ধানের গন্ধ।
মজিদের সমস্ত অপকর্মের নিঃসন্ধিগ্ধ সমর্থক -রহিমা।