মুহম্মদ জাফর ইকবাল সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
নাম : মুহম্মদ জাফর ইশবাল
জন্মতারিখ : ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দ।
জন্মস্থান : সিলেট (পিতার কর্মস্থল)।
পৈতৃক নিবাস : নেত্রকোনা জেলায়।
পিতার নাম : শহিদ ফয়জুর রহমান আহমেদ।
মাতার নাম : আয়েশা আখতার খাতুন।
স্নাতকোত্তর – তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। পি এইচ ডি – ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটন, যুক্তরাষ্ট্র।
কর্মজীবন : শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ।
সাহিত্য সাধনা:
কিশোর উপন্যাস : ‘দীপু নাম্বার টু’, আমার বন্ধু রাশেদ এবং “আমি তপু” তাঁর শ্রেষ্ঠ রচনা।
সায়েন্স ফিকশন : মহাকাশে-মহাত্রাস, টকুনজিল, নিঃসঙ্গ গ্রহচারী, একজন অতিমানবী, ফোবিয়ানের যাত্রী ইত্যাদি।
পুরস্কার ও সম্মাননা : ২০০৪ সালে বিজ্ঞান লেখক হিসেবে বাংলা একাডেমী পুরস্কার লাভ।
কল্পকাহিনীর রসের সঙ্গে সমাজ, পরিবেশ ও পৃথিবী সম্পর্কে সচেতন লেখকের তীব্র শ্লেষ ও পরিহাসের মিশ্রণ গল্পটিকে বিশিষ্ট করে তুলেছে।
এক নজরে আমি কিংবদন্তির কথা বলছি
০১. প্রথম লাইন – সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে তারা বেশ সন্তুষ্ট হলো।
০২. শেষ লাইন – দীর্ঘদিন থেকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ঘুরে ঘুরে তারা গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী সংগ্রহ করছে।
০৩. অন্য কোন প্রাণীর সংস্পর্শে এলেই তার মাঝে জীবনের লক্ষণ দেখা যায়।
০৪. এই ভিন্ন প্রজাতির মাঝে আসলে কোন মৌলিক পার্থক্য নেই।
০৫. কোথাও কোথাও প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে।
০৬. সময় নষ্ট না করে কাজ শুরু করে দেওয়া যাক।
০৭. যেখানে গতিশীল প্রাণী আছে সেখানে স্থির প্রাণ নেওয়ার কোন অর্থ হয় না।
০৮. গৃহপালিত প্রাণী গুলোর মধ্যে স্বকীয়তা লোপ পেয়ে যাচ্ছে।
০৯. এরা মাত্র দুই মিলিয়ন বছর আগে জন্ম নিয়েছে।
১০. নিজের শরীর থেকে দশগুণ বেশি জিনিস অনায়াসে নিয়ে যেতে পারে।
১১. মহাজাগতিক কিউরেটর গল্পে মানুষের বয়স – দুই মিলিয়ন বছর।
১২. সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ -পৃথিবী।
১৩. বৈজ্ঞানিক কল্প কাহিনীর একচ্ছত্র সম্রাট – মুহম্মদ জাফর ইকবাল।
১৪. সালোক সংশ্লেষন প্রক্রিয়ায় খাদ্য তৈরী করে – গাছ।
১৫. অন্য প্রাণীর সংস্পর্শে জীবনের লক্ষণ ভিন্ন দেখায় – ভাইরাসের।
১৬.মহাজাগতিক কিউরেটর গল্পে সব প্রাণী তৈরীর মূল গঠন – উঘঅ
১৭. উঘঅ প্রাণী বিকাশের জন্য যে ধরনের নকশা – নীল নকশা।
১৮. দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত নয় – সরীসৃপ জাতীয় প্রাণীর।
১৯. নিউক্লিয়ার বোমা হল – পারমাণবিক বোমা।
২০. দুটি প্রাণীকে দায়িত্ব দেয় – মহাজাগতিক কাউন্সিল।
২১. প্রাণীর স্বকীয়তা লোপ পেয়েছে – গৃহপালিতদের।
২২. কবিতায় উল্লিখিত জানালাটি কেমন? – উজ্জ্বল।
২৩. কবি কার কথা বলেছেন? – পূর্বপুরুষের কথা
২৪. পলিমাটির সৌরভ দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে? – উর্বর মৃত্তিকা।
২৫. “বিচলিত স্নেহ” বলতে কবি ভালবাসা আর শঙ্কার মিশ্রিত অনুভূতিকে বুঝিয়েছেন।
গুরুত্বর্পূণ শব্দার্থ
মহাজাগতিক – মহাজগৎ সম্বন্ধীয়।
কিউরেটর – জাদুঘর রক্ষক।
নিউক্লিয়ার বোমা – পারমাণবিক বোমা।
ডাইনোসর – প্রাগৈতিহাসিক যুগের বিলুপ্ত বৃহদাকার প্রাণী।
গ্যালাক্সি – ছায়াপথ।
তেজস্ক্রিয় পদার্থ – যা থেকে এমন রশ্মির বিকিরণ ঘটে যা অস্বচ্ছ পদার্থের মধ্য দিয়ে দেখা যায়।
ওজোন স্তর – বায়ুমণ্ডলের উপরিভাগে ওজোন গ্যাসে পূর্ণ স্তর বিশেষ, যা আমাদের সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে।