সিরাজউদ্দৌলা -সিকান্দার আবুজাফর

জন্ম- ৩১ মার্চ, ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দ, তেঁতুলিয়া, তালা, সাতক্ষীরা।
মৃত্যু- ৫ আগস্ট, ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দ।
পিতার নাম- সৈয়দ মঈনুদ্দীন হাশেমী।
কর্মজীবন-
চাকরি: রেডিও পাকিস্তান।
সাংবাদিকতা: “দৈনিক নবযুগ, সহযোগী সম্পাদক ‘দৈনিক ইত্তেফাক’, প্রধান সম্পাদক ‘দৈনিক মিল্লাত, প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ‘মাসিক সমকাল’।
প্রাপ্ত পুরস্কার- বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৬)।

সাহিত্যকর্মঃ
কাব্যগ্রন্থ- ‘প্রসন্ন প্রহর’ (১৯৬৫), ‘বৈরীবৃষ্টিতে’ (১৯৬৫), ‘তিমিরান্তক’ (১৯৬৫), ‘কবিতা’ (১৯৬৮), ‘বৃশ্চিক লগ্ন’ (১৯৭১।
নাটক- ‘শকুন্ত উপাখ্যান’ (১৯৫৮), ‘সিরাজউদ্দৌলা’ (১৯৬৫), ‘মহাকবি আলাওল’ (১৯৬৫)।
উপন্যাস- ‘মাটি আর অশ্র“’ (১৯৪২), ‘পূরবী’ (১৯৪৪)।
গল্পগ্রন্থ- ‘মতি আর অশু’ (১৯৪১)।
কিশোর উপন্যাস- ‘জয়ের পথে (১৯৪২), ‘নবী কাহিনী’ (১৯৫১)।
অনুবাদ- ‘রুবাইয়াৎ ওমর খৈয়াম’ (১৯৬৬), সেন্ট লুইয়ের ‘সেতু’ (১৯৬১), বারনাড মালামুড়ের ‘যাদুর কলস’ (১৯৫৯)।
গান- ‘মালব কৌশিক’ (১৯৬৬)।

এক নজরে সিরাজউদ্দৌলা
পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয় ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন।
নাটকের অঙ্ক ৪টি, দৃশ্য ১২ টি।
নাটকের ৮টি দৃশ্যে স্বয়ং সিরাজউদ্দৌলা উপস্থিত ছিলেন।
নাটকের প্রথম সংলাপটি ক্লেটনের।
নবাবের নিষেধ সত্ত্বেও ইংরেজরা গোপনে অস্ত্র আমদানি করে- কাশিমবাজার কুঠিতে।
সিরাজউদ্দৌলার নিষেধ অগ্রাহ্য করে ইংরেজরা আশ্রয় দিয়েছিল কাকে- কৃষ্ণবল্লভকে।
ক্লাইভের মতে, এ যুগের সেরা বিশ্বাসঘাতক উঁমিচাদ।
শওকতজঙ্গ নবাব হলে আসল কর্তৃত্ব থাকবে -ঘসেটি বেগমের।
নবাবের সিপাহসালার ছিলেন- মীর জাফর।
ফরাসি অধিকৃত এলাকা – চন্দনগর।
নবাবের দরবারে কোম্পানির প্রতিনিধি- ওয়াট্স।
মানিকচাঁদের মুক্তিপণ ছিল- ১০ লক্ষ টাকা।
নকল দলিলে সই করতে রাজি হননি- এডমিরাল ওয়াটস।

সিরাজউদ্দৌলার শ্বশুরের নাম -মুহাম্মদ ইরিচ খাঁ।
নবাবের পক্ষে সৈন্যের সংখ্যা -৫০ হাজারের বেশি।
ইংরেজ পক্ষে সৈন্য সংখ্যা -তিন হাজারের কম।
মীর জাফরের সম্পূর্ণ নাম – মীর মুহম্মদ জাফর আলি খান।
নবাব সিরাজউদ্দৌলার রাজকোষ বাটোয়ারা করে – ক্লাইভ পেয়েছেন ২১ লাখ টাকা।
সিরাজউদ্দৌলা বন্দি হন -মীর কাসেমের সৈন্যদের হাতে।
সিরাজাউদ্দৌলা বন্দি হন -ভগবান গোলায়।
সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করে – মোহাম্মদি বেগ।
মোহাম্মদী বেগ সিরাজকে হত্যা করে – দশ হাজার টাকার বিনিময়ে।
কোম্পানির ঘুষখোর ডাক্তার হলো – হলওয়েল।
হলওয়েলের পুরো নাম -জেন জেফায়ানা হলওয়েল।
কলকাতার দেওয়ান ছিলেন – মানিকচাঁদ।
আমেনা জয়েন উদ্দিন দম্পতির ছিল -তিন সন্তান।

নিজের সুবিধামত পড়ার জন্য টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

1 × 5 =