নেকলেস মূল -গী দ্য মোপাসাঁ

নেকলেস মূল -গী দ্য মোপাসাঁ (১৮৫০-১৮৯৩) [অনুবাদ : পুর্ণেন্দু দস্তিদার (১৯০৯-১৯৭১)]
প্রকৃত নাম : গী দ্য মোপাসাঁ।
ছদ্মনাম : Henri- Renri– Albert Guy de Maupassant 
জন্ম তারিখ : ৫ আগস্ট ১৮৫০ খ্রিস্টাব্দ।
জন্মস্থান : নর্মান্ডি, ফ্রান্স।
পিতার নাম : গুস্তাভ দ্য মোপাসাঁ।
মাতার নাম : লরা দি পয়টিভিন।
শিক্ষাজীবন : নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল – ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দ।
কর্মজীবন : সাংবাদিক ও সাহিত্যিক,গল্পকার ।
মৃত্যুবরণ : ৬ জুলাই ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দ।

অনুবাদক সম্পর্কিত তথ্য:
নাম : পুর্ণেন্দু দস্তিদার।
জন্ম তারিখ : ২০ জুন ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দ।
জন্মস্থান : পটিয়া উপজেলা, চট্টগ্রাম।
পিতার নাম : চন্দ্রকুমার দস্তিদার।
মাতার নাম : কুমুদিনী দস্তিদার।
পেশা : আইনজীবী, সমাজভাবুক লেখক । (মাস্টারদা সূর্যসেনের নেতৃত্বে পরিচালিত চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহে অংশগ্রহণ)
সাহিত্য সাধনা : কবিয়াল রমেশ শীল, স্বাধীনতা সংগ্রামে চট্টগ্রাম, বীরকন্যা প্রীতিলতা ইত্যাদি। অনূদিত গ্রন্থ -“শেখভের গল্প” ও “মোপাসাঁর গল্প”
মৃত্যুবরণ : ৯ই মে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দ। (মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে ভারত যাওয়ার পথে)

এক নজরে নেকলেস মূল
০১. গল্পটির প্রথম লাইন: “সে ছিল চমৎকার এক সুন্দরী তরুণী। নিয়তির ভুলেই যেন এক কেরানির পরিবারে তার জন্ম হয়েছে।
০২. শেষ লাইন: “হায় আমার বেচারী মাতিলদা, আমারটি ছিল নকল। তার দাম পাঁচশত ফ্রাঁর বেশি হবে
না।
০৩. ইংরেজি ভাষায় অনূদিত হয় – ১৮৮৪ সালে।
০৪. মাদাম লোইসেল তার বান্ধবীর নিকট গিয়ে প্রথম দেখেছিল – কঙ্কণ গহনাটি।
০৫. গল্পটির মূল ভাব – অসাধারণ সংযম ও বিস্ময়কর জীবন বোধ।
০৬. মাদাম লোইসেলের দিকে – শিক্ষামন্ত্রী দৃষ্টি দিয়েছিল।
০৭ মঁসিয়ে সামান্য কেরানি ছিলেন – শিক্ষা পরিষদ অফিসের।
০৮. মাদাম লোইসেল মোটাসোটা গৃহ-ভৃত্যের স্বপ্ন দেখে – দুইজনের।
০৯. মঁসিয়ে বন্দুক কেনার জন্য সঞ্চয় করেছিল – চারশ ফ্রাঁ।
১০. চামপস Ñ এলিসিসে সপ্তাহে – রবিবার ঘুরে বেড়াচ্ছিল।
১১. ক্ষতিপূরণ শেষ করতে সময় লাগে – দশ বছর।
১২. লোইসেল বাসন পরিষ্কার করে – গোলাপি নখ দিয়ে।
১৩. লোইসেলের নিকট ছিল – আঠার হাজার ফ্রাঁ।
১৪. প্যালেস রয়েলে হীরার হারটির দাম ছিল – চল্লিশ হাজার ফ্রাঁ।
১৫. মসিঁয়া হার খুঁজতে গিয়ে ফিরে এলো – সকাল সাতটায়।

১৬. মসিঁয়াকে অফিসে পৌঁছাতে হবে – দশটায়।
১৭. মাদাম লোইসেল বাড়ি ফিরে গিয়েছিল – চারটার দিকে।
১৮. অদম্য কামনায় বুক দুরু দুরু করে – মাদাম লোইসলের।
১৯. হীরার গহনাটি ছিল – স্যাটিনের বাক্সে।
২০. কী অনন্য সাধারণ এই জীবন আর তার মধ্যে কত বৈচিত্র্য।
২১. কিন্তু লক্ষ্মীটি, আমি ভেবেছিলাম, এতে তুমি খুশি হবে।
২২. যার ওপর শোভা পাবে অমূল্য সব প্রাচীন কৌতূহল-উদ্দীপক সামগ্রী।
২৩. মাদাম লোইসেল মনের দুশ্চিন্তা দূর করতে – চামপস-এলিসিসে ঘুরে বেড়াচ্ছিল।
২৪. মাদাম ফোরস্টিয়ারের নকল হীরাটির দাম ধারণা করা হয়েছিল – পাঁচশত ফ্রাঁ।
২৫. সুখি করার, কাম্য হওয়ার, চালাক ও প্রণয়যাচিকা হবার কতইনা তার ইচ্ছা।
২৬. এক সন্ধ্যায় হাতে একটি বড় খাম নিয়ে বেশ উল্লসিত হয়ে তার স্বামী ঘরে ফিরল।
২৭. হতাশ হয়ে কাঁপতে কাঁপতে তারা সিন নদীর দিকে হাঁটতে থাকে।
২৮. মঁসিয়েকে গোলাপফুল কিনতে লোইসেলকে – দশ ফ্রাঁ দিতে চেয়েছিল।
২৯. মঁসিয়ে তার স্ত্রীকে গহনা ধার নিতে বলল – মাদাম ফোরস্টিয়ারের নিকট থেকে।
৩০. গল্পটি যে কারণে জনপ্রিয় – অপ্রত্যাশিত কিন্তু অত্যন্ত আকর্ষণীয় শুরু ও সমাপ্তির জন্য।
৩১. মন্ত্রীসভার সব সদস্যদের মাদাম লোইসেলের সঙ্গে – “ওয়াল্টজ” নৃত্য করতে ইচ্ছে হচ্ছিল।
৩২. সেসব অন্তরঙ্গ বন্ধুদের সঙ্গে বিকাল পাঁচটায় গল্প গুজব করবার জন্য ছোট সুরভিত একটি বাঘ সেখানে থাকবে।
৩৩. পরিচিত হবার, প্রশংসা পাওয়ার, প্রেমলাভ করার এবং কোন ধনী অথবা বিশিষ্ট লোকের সঙ্গে বিবাহিত হওয়ার কোন উপায় তার ছিল না।

গুরুত্বর্পূণ শর্ব্দাথঃ
সহজাত – স্বাভাবিক, স্বকীয়।
চাতুর্য – নৈপুণ্য, দক্ষতা, কুশলতা।
আভিজাত্য – বংশমর্যাদা।
হতশ্রী – হতভাগ্য, লক্ষ্মীছাড়া।
ক্রদ্ধ – রাগান্বিত, রুষ্ট।
খর্বকায় – ক্ষুদ্র দেহ।
সিক্ত – ভেজা।
গণ্ড – গাল, কপোল।
আশ্বস্ত – ভরসাপ্রাপ্ত, উদ্বেগহীন।
কঙ্কন – হাতের বালা, কাঁকন।
সুরুচিময়ী – রুচিসম্মত নারী।
সুদর্শনা – সুন্দরী।

নিজের সুবিধামত পড়ার জন্য টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

20 − seven =